মাতৃমায়া কৃষি শিল্প পল্লীর সমৃদ্ধির ভবিষ্যৎ ও সুস্থায়ী বিনিয়োগ কথা
ভাবনার সূত্রপাত: কৃষি মানব উন্নয়নের ভিত্তি এবং সভ্যতার উত্তরোত্তর সমৃদ্ধিমৃদ্ধিতে কৃষির অবদান চিরভাস্বর। বিবর্তনের পথে সৃষ্টির তালিকায় মানুষ যুক্ত হওয়ার বহু পূর্বে প্রকৃতি বনানী সৃষ্টি করেছে এবং জৈব বৈচিত্রের আঙ্গিকে এ গ্রহের জীব সৃষ্টির অনুকুল সব পরিবেশ প্রকৃতি উদ্ভিদ ও প্রাণী সৃষ্টি করেছে।
গ্রহের এক-তৃতীয়াংশ জলরাশির বিশাল উপকুলভাগ বিস্তীর্ণ বালিয়াবড়ি বা বালুকাতট হলেও উদ্ভিদ সৃষ্টির অন্তরায় হয়নি এমনকি তা গভীর সাগরের তলদেশেও বহাল তবিয়তে বিদ্যামান। কালপরিক্রমায় সময়ের স্রোতে মানব সভ্যতায় জীবন-জীবিকায় এ উদ্ভিদরাজির অবদান চিরভস্বর। প্রকৃতির মাঝেই আছে প্রাকৃতিক কৃষির সমাধান তথা নিরাপদ খাদ্য ও সবুজ
বনায়ন স্বপ্ন বাস্তবায়নে শুরু হয়েছিলো আমাদের পথচলা। আর এ প্রকৃতি, পরিবেশ, কীট-পতঙ্গ, প্রাণী, উদ্ভিদ, জীব-বৈচিত্র ইত্যাদির মিলন সম্ভারেই আমাদের আগামীর স্বপ্ন ভেলা "মাতৃমায়া'র" আবির্ভাব।
আমাদের নির্ধরিত এলাকা মাদরীপুর জেলার রজৈর উপজেলার কদমবাড়ী ইউনিয়নস্থ হিজলবাড়ি গ্রাম, যা রাজধানী ঢাকার জিরোপয়েন্ট থেকে মাত্র ১১১ কিলোমিটার দুরত্বে অবস্থিত।
লক্ষ ও উদ্যেশ্য:
- মনোমুগ্ধকর নান্দনিক প্রাকৃতিক ছোঁয়া নির্ভর মোহনীয় সবুজাবৃত নির্মল, নিরাপদ কৃষি গ্রামের স্বপ্ন বাস্তবায়ন করতঃ প্রকৃত আনন্দ-সুখানুভূতির নিশ্চয়তা প্রদানসহ সুস্থ নিরাপদ কৃষি চর্চা, জীব-বৈচিত্র, অবকাশ কেন্দ্র ও বিনোদোন পার্ক ইত্যাদি সমাহারের এক আধুনিক সংমিশ্রণ।
- ঐতিহ্য ধারণে কৃষিতে টেকসই উদ্ভাবনী আধুনিক তথ্য-প্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে উন্নত পরিবেশ-সুরক্ষা সহ খাদ্য উৎপাদন করতঃ সবার জন্য নিরাপদ খাদ্যের ব্যবস্থা করা।
- আমাদের হিতকর প্রচেষ্টা ও কর্মসংস্থান সৃষ্টির মাধ্যমে সংগ্রামী ব্যক্তি ও পরিবারসমূহের মৌল চাহিদা পূরণে একটি ভিন্নতা সৃষ্টি করা।
- অন্তর্ভুক্ত প্রতিটি ব্যক্তি ও পরিবারের জীবনমান উন্নয়নের মাধ্যমে তাঁদের প্রাত্যাহিক জীবনের সাথী হওয়া।
আমরা ১০০ একর আয়াতন বিশিষ্ট "মাতৃমায়া কৃষি শিল্প পল্লী" ( এগ্রোট্যুরিজম ভিত্তিক একটি মাতৃমায় উদ্যোগ কল্প ) গঠনের লক্ষ্যে কাজ করছি। "ভূমি যার যার উৎপাদন সবার" এ স্লোগানকে ধারণ করে আমাদের বর্তমান কার্যক্রমকে গতিশীল করতে আমরা প্রাথমিকভাবে একটি বিশেষ প্যাকেজ অফারের আওতায় কিছু শর্তাবলী সাপেক্ষ্যে নিবেদিত বন্ধু সদস্য/ বিনিয়োগকারী খুঁজছি, যার মাধ্যমে আমাদের ভুমিতে অবকাঠামো, কটেজ নির্মাণ, মৎস চাষ, প্রাণীসম্পদ খামার, প্রাকৃতিক/জৈব কৃষি চর্চা ও অন্যান্য উন্নয়নমূলক কার্মকান্ড ব্যয় সহায়ক হবে। একই সাথে উদ্যোগটির মাধ্যমে একটি নির্ধারিত ভোক্ত পরিবার গোষ্ঠীর সৃজন।
পর্যটন খাত বিশ্বব্যাপী একটি লাভজনক এবং পরীক্ষিত ব্যবসা। চৌকস চিত্তাকর্ষক এবং সঠিক ব্যবস্থাপনা সহ একটি উচ্চ ROI প্রদানে ব্যাপক ভূমিকা রাখে। আমাদের ব্যবসায়িক মেডেলটি এমনভাবে সাজানোর চেষ্টা করা হয়েছে যাতে বিনিয়োগকারীদের দৃষ্টি নিবদ্ধ হয় এবং তাঁদের পোর্টফোলিও উত্তরোত্তর সমৃদ্ধ হয়। আমরা স্থানীয় এবং আন্তর্জাতিক পর্যটকগণের অবকাশ ও বিনোদনের জন্য একটি টেকসই সমন্বিত কৃষিভিত্তিক ইকো-ট্যুরিজম শিল্প প্রতিষ্ঠার ভাবনাকে প্রসারিত করার প্রেচষ্টায় রত। এ অবকাশ কেন্দ্রে দিনরাত পর্যটকগণ আমাদের সবুজাভ দ্বীপ গ্রামের সৌন্দর্য দর্শনে মোহিত হবেন। লেকের তাজা মাছ, তাছা ফল, সবজি, মাংস, মাছ ধরার সরঞ্জাম, লোকশিল্প, কারুশিল্প, পৃথক কাঠের কুঠির, কংক্রিটের ঘর, সুইমিং পুল, ইন্টারটেন, প্যাডেল বোট, প্রাপ্তবয়স্ক ও শিশুদের জন্য বিভিন্ন ধরনের রাইড, ফিটনেস লবি, পার্টি কনফারেন্স হল, পার্টি পিকনিক, ক্রিকেট, ফুটবল, ভলিবল, টেবিল টেনিস, ব্যাডমিন্টন ইত্যাদি আনন্দ আয়োজনের এক বিশাল সমাহার।
উদ্যোগটি বাস্তবায়িত হলে প্রায় পাঁচশতাধিক ব্যক্তির কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা হবে এবং উদ্যোগটি নানান মানুষের আগমণে মুখরিত হয়ে বিনিয়োগকারী ও স্থানীয়দের আর্থিক সোপান রচিত হবে যা সংযুক্ত বিনিয়োগকারীগণের জন্য একটি আদর্শ বিনিয়োগ প্রকল্প হতে পারে।
অংশীদারিত্বের ভিত্তিতে সাব কবলা দলিলমূল্যে আপনিও মালিক হোউন সমন্বিত এগ্রোট্যুরিজম উদ্যোগকল্পে
অবকাশ যাপন কেন্দ্রঃ একটি স্বপ্নীল প্রাকৃতিক ছোঁয়া আবাস সূচী। শত কর্ম ব্যস্ততার ক্লান্তি প্রশমনে কৃষি পল্লীর মাঝে একখন্ড আশ্রয়স্থল, যা আপনার পরিবার পরিজনসহ অবকাশ যাপনের এক নির্মল ঠিকানা। এখানের রোমাঞ্চকর নির্জন নিরিবিলি প্রাকৃতিক পরিবেশ আপনাকে করবে শিথিল এবং জলাশয়ে নৌকা চালানো, মাছ ধরা, লাউঞ্জে বসে রোমাঞ্চকর দৃশ্যসমূহ অবলোকন করা। এছাড়াও পল্লীর পিকনিক স্পট, স্যুটিং স্পট, অডিটোরিয়াম, হেরিটেজ পল্লী, গাছ, পাখি, কৃষি খামার, মৎস্য চাষ, প্রাণীসমূহ বা বিভিন্ন প্রকারের আধুনিক সম্ভাবনার একটি কমিউনিটির সাথে পরিচিত হওয়া। সপ্তাহান্তে আসুন বা সপ্তাহের জন্য থাকুন, স্মৃতি তৈরি করুন যা আপনার মনে আজীবন স্থায়ী হবে।
এমাউজমেন্ট পার্কঃ পরিবারের সাথে আপনার অবকাশ, আনন্দ আয়োজনে ভরিয়ে দিতে আমাদের প্রচেষ্টা। যার মাধ্যমে আপনার দিনগুলি স্মৃতিময় কথা হয়ে থাকবে। বিনোদন পার্ক সময় অতিবাহিত করার একটা উল্লেখযোগ্য স্থান, যেখানে বড়দের এবং ছোটদের উভয়রই মনকে উত্তেজিত করে। এটি অলসতা দূর করার একটি উত্তম উপায়। উত্তেজনাপূর্ণ ওয়াটার ল্যান্ডসহ বিভিন্ন রাইডস আপনাকে প্রচুর আনন্দ দিবে। আপনার রোমাঞ্চকর একটি দিনের হাসি ও আনন্দের অভিজ্ঞতার জন্য পল্লীর এক বিশেষ আয়োজন।
অর্কিড ও ক্যাকটাস গার্ডেনঃ অর্কিড এবং ক্যাকটাস উদ্যান হল সৃষ্টিশীল একটি পরিবেশ যেখানে উদ্ভাবনী সৌন্দর্য বর্ণনা করে। রঙিন গাছপালার বিশাল সংগ্রহের মাঝে হাঁটার সময় নিজেকে নির্মল শান্তিপূর্ণ পরিবেশে নিমজ্জিত করুন এবং বাগানের সৌন্দর্য অন্বেষণ করুন। বাগানের দর্শনীয় স্থান এবং গন্ধ আপনাকে নির্মল করবে। অর্নামেন্টাল হিসাবে নানান শ্রেণীর মাঝে এর ব্যপকতাও আছে যা আর্থিক সমৃদ্ধি আনয়ন করে।
পরিবার পরিজনের জন্য সম্পদ তৈরীর পাশাপাশি সুস্থ চিত্ত বিনোদনের সুবিধা সারাজীবন
ঐতিহ্যবাহী লোকশিল্প ও কারুশিল্প পণ্যঃ বাংলাদেশের স্থানীয় সংস্কৃতির সমৃদ্ধ এঁতিহ্য অন্বেষণে কাজ করব। প্রকল্পে আমরা বাংলাদেশের এঁতিহ্যবাহী পণ্য প্রস্তুত করব যা আমাদের স্থানীয় সংস্কৃতি ও এঁতিহ্যকে প্রকাশ করে। বাংলার লোকশিল্প ও কারুশিল্প ইত্যাদি পণ্যগুলি আমাদের স্থানীয় কারিগরদের সহযোগীতায় তৈরী হবে যারা পরস্পরগতভাবে এ পেশায় নিয়োজিত এবং এই সংস্কৃতির সংরক্ষণ ও প্রসারের জন্য অবদান রাখেন। আমাদের এঁতিহ্যবাহী পণ্য শ্রেষ্ঠ গুণগত মান বজায় এবং মডার্ন ডিজাইন দুটো সমন্বয় করে একটি সুন্দর সমন্বিত পণ্য সৃষ্টি করবে।
সামাজিক সচেষ্টতাঃ আর্থিক সমৃদ্ধির সাথে সাথে প্রতিটি কর্ম সামাজিক দায় কাধে নিয়ে থাকে, আমরাও তার ব্যতিক্রম নই। সামাজিক দায়বদ্ধতা থেকে প্রকল্প এলাকায় একটি দৃষ্টিনন্দন ইসলামিক সেন্টার, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, একটি আধুনিক মানের কৃষি গ্রন্থাগার ও একটি কমিউনিটি হাসপাতাল প্রতিষ্ঠিত হবে যা প্রকল্প এলাকার দর্শনার্থীসহ স্থানীয়দের সামাজিক ও অর্থনৈতিক উন্নয়নে ব্যাপক ভূমিকা রাখবে।
ঢাকা সেন্ট্রাল ডিস্ট্রিবিউশান সেন্টারঃ প্রতিষ্ঠানের পণ্যসমূহ স্টোর করা ও অন্যান্য অফিসিয়াল কার্যাবলী সম্পাদনে রাজধানী ঢাকা'র সুবিধাজনকস্থানে সিডিসি প্রতিষ্ঠিত হবে। পল্লীর উৎপাদিত পণ্য, কন্টাক্ট ফার্মিং পণ্য ও অন্যান্য ইকমার্স পণ্য ভোক্তা পর্যায়ে বিতরণে DCDC প্রতিষ্ঠানের কেন্দ্রীয় হাব হিসাবে গণ্য হবে যার মাধ্যমে অন্তর্ভুক্ত সকলেই উপকৃত হবে।
জমিতে বিনিয়োগ একটি স্থায়ী সম্পদ | জমির মালিকানা সেই সাথে কোম্পানির অংশীদার হওয়ার এক সুবর্ণ সুযোগ
ঐতিহ্য ধারণে উদ্ভাবনী প্রযুক্তি সহায়তায় আর্থিক সমৃদ্ধি'র অঙ্গীকার আগামীর বৃহত্তর কল্পে
মাতৃমায়া কৃষি শিল্প পল্লী'তে বিনিয়োগ প্রসঙ্গঃ
আমরা আশা করি বার্তাটির মাধ্যমে আপনার মননে সুস্বাস্থ্য'র উচ্চমানের প্রফুল্লতা খুঁজে পেতে সহায়তা করবে। আমরা
এও আশা করি আমাদের ভাবনাকল্প সম্পর্কে ইতোমধ্যে কিছুটা রোমাঞ্চিত ধারণার আলোকপাত পেয়েছেন। "মাতৃমায়া
কৃষি শিল্প পল্লী" ঐতিহ্য ধারণে উত্তম প্রযুক্তি সহায়তায় আর্থিক সমৃদ্ধি ও টেকসই কৃষি পর্যটন উদ্যোগকল্পে সুস্থায়ী
উদ্দীপনাসূচক বিনিয়োগ সুযোগের সাথে আপনাকে পরিচয় করিয়ে দিবে। আমরা বিশ্বাস করি আপনি এই উদ্যোগকে
সার্বিকভাবে সফল করতে আমাদের সাথে অংশীদারিত্ব করতে আগ্রহী হবেন।
মাতৃমায়া কৃষি শিল্প পল্লী'তে বিনিয়োগ করে, আপনি শুধুমাত্র প্রকল্পের বৃদ্ধি এবং উন্নয়নে সহায়তা করবেন. তা নয় বরং
স্থানীয় জনগোষ্ঠীর অর্থনৈতিক উন্নয়নেও অবদান রাখবেন। আপনার বিনিয়োগ আমাদের মূল অবকাঠামো বাস্তবায়ন
করতে, প্রয়োজনীয় সুযোগ-সুবিধা স্থাপন করতে এবং কৃষি, লোকশিল্প ও কারুশিল্প টেকসই অনুশীলনের প্রচার
করতে সক্ষম হবে।
আমরা আপনাকে বিশেষ অফার চলাকালীন মাত্র ১১৪,০০০.০০ টাকা বিনিয়োগের মাধ্যমে এই. স্বপ্নদর্শী প্রকল্পের
অংশীদার হওয়ার সুযোগ দিচ্ছি। একজন বিনিয়োগকারী হিসাবে, আপনি নিম্নলিখিত সুবিধাগুলি উপভোগ করবেনঃ
আর্থিক রিটার্নঃ আপনি আপনার বিনিয়োগের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ প্রকল্পের লাভের একটি অংশ পাওয়ার অধিকারী
হবেন।
ব্র্যান্ড আ্যসোসিয়েশনঃ 'মাতৃমায়া'র সাথে আপনার সার্বিক যোগাযোগের উন্নয়ন এবং পারস্পরিক উন্নয়নের প্রতি
আপনার প্রতিশ্রুতি প্রদর্শন করে আপনার ব্র্যান্ড খ্যাতি বাড়াবে।
নেটওয়ার্কিং সুযোগঃ আমাদের বিনিয়োগকারী ফোরামের মাধ্যমে আপনার সমমনা ব্যক্তি, শিল্প বিশেষজ্ঞ এবং সন্তাব্য
অংশীদারদের নেটওয়ার্কে প্রবেশ উন্মুক্ত থাকবে।
সামাজিক প্রভাবঃ আপনার বিনিয়োগ স্থানীয় জনগোষ্ঠীর আর্থ-সামাজিক উন্নতিতে অবদান রাখবে, কর্মসংস্থানের
সুযোগ সৃষ্টি করবে এবং টেকসই জীবিকা অর্জনে সহায়তা করবে৷
আমরা বিশ্বাস করি যে মাতৃমায়া কৃষি শিল্প পল্লীতে আপনার বিনিয়োগ শুধুমাত্র আকর্ষণীয় আর্থিক আয়ই দেবে না
বরং স্থানীয় জনগোষ্ঠীর জীবন ও পরিবেশের উপর ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে।
অনুগ্রহ করে আমাদের প্রস্তাবিত সুস্থায়ী বিনিয়োগকল্পে আপনার আগ্রহের কথা জানান এবং আমরা আপনার সুবিধার্থে
একটি সাক্ষাৎ আলোচনা বা প্রয়োজনে একাধিক আলোচনার ব্যবস্থা করতে রোমাঞ্চিত অনুভব করব। আমরা
আত্মবিশ্বাসী যে একসাথে, আমরা মাতৃমায়া কৃষি শিল্প পল্লীকে একটি অসাধারণ সাফল্যের কাব্যিক গল্প দ্বীপ রূপগ্রাম
তৈরিতে সহায়ক হবে।
এই সুযোগটি বিবেচনা করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ, এবং আমরা আপনার অনুকূল প্রতিক্রিয়ার জন্য উন্মুখ।
আপনার জীবন নির্মল আনন্দদায়ক হোক শুদ্ধ জীবনচর্চার আলোকে। শুভ কামনা।
আন্তরিকভাবে শুভেচ্ছান্তে,
মাতৃমায়া কৃষি শিল্প পল্লী'র পক্ষে-
মুস্তাফা নূর মুহাম্মদ
প্রতিষ্ঠাতা: মাতৃমায়া
www.matrimaya.com